1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  4. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  5. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  6. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:২১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস শেরপুরে মতবিনিময় সভায় সকল সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাইলেন এমপি শহিদুল ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশের গাড়ির ধাক্কায় শিশু আহত স্কুলের জমি দখলের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন  শেরপুর জেলায় কর্মরত সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা শেষে কমিটি ঘোষণা  ইএসডিও রেইজ প্রকল্পের ব্যবসা ব্যবস্হাপনা ও উদ্যােগ  উন্নয়ন প্রশিক্ষণের উদ্বোধন শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে হিট স্ট্রোকে এক ব্যক্তির মৃত্যু শিশুদের নিরাপত্তায় পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা শীর্ষক সভা ইএসডিও রেইজ প্রকল্পের ব্যবসা ব্যবস্হাপনা ও উদ্যােগ  উন্নয়ন প্রশিক্ষণের উদ্বোধন স্থানীয় এমপি তার বন্ধু প্রার্থীর পক্ষ নেয়ায় নির্বাচন প্রভাবিত আশংকায় প্রার্থীতা প্রত্যাহার করলেন শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে গণধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলার আসামী কানন গ্রেপ্তার

৬৫ বছরের বৃদ্ধ মান্নান ভর্তি হলেন ১ম শ্রেণিতে

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১৫৫ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

শিক্ষা গ্রহণের কোনো বয়সসীমা নেই। সেটা আবারও প্রমাণ করলেন গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার বৃদ্ধ আব্দুল মান্নান মিয়া। সঠিকভাবে দোকানের হিসাব রাখতে সময় ও নিয়ম মেনে প্রতিদিন স্কুলে আসছেন তিনি। নাতির বয়সী শিশুদের সাথে গ্রহণ করছেন শিক্ষা। ইতিমধ্যে বেশ অগ্রসর হয়েছেন শ্রমজীবী এই মানুষটি।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, হাতে প্রথম শ্রেণির বই নিয়ে ষাটোর্ধ্ব আব্দুল মান্নান মিয়া নাতির ছেলে কাওসারের সঙ্গে স্কুলে আসছেন। এ বছরে উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের কাশিয়াবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন তিনি। অন্য শিশু শিক্ষার্থীদের সাথে একই বেঞ্চে বসে ক্লাস করছেন। নানার বয়সে বন্ধু পেয়ে খুশি কমলমতি শিক্ষার্থীরা। আব্দুল মান্নানের বাড়ি ওই ইউনিয়নের কাশিয়াবাড়ী গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মৃত তছিম উদ্দিন।

ক্লাসে গিয়ে কথা হয় আব্দুল মান্নানের সঙ্গে। তিনি জীবনর স্মৃতিচারণা করে বলেন, আমরা ৬ ভাই, এক বোন। আমি তৃতীয়। ছোট বেলায় লেখাপড়া ইচ্ছা ছিল কিন্তু অভাবের কারণে করতে পারিনি । স্কুলে তখন তো সরকারি কোন বই দিতো না, খেয়ে না খেয়ে বড় হয়ছি। তারপর অন্যের জমিতে শ্রম দিতে শুরু করি। কখনো শ্রম বিক্রি আবার কখনো রিকশা ভ্যান চালাইতাম। বয়স বাড়লো, শরীরের শক্তি কমে আসলো, জীবনের শেষ প্রান্ত এসে জীবিকার তাগিদে কাশিয়াবাড়ি বাজারে একটি দোকান দিয়েছি। সেখানেই পানের খিলি বিক্রি করি, পাশাপাশি স্কুলের বই পড়ি।

শিক্ষা গ্রহণের কোনো বয়সসীমা নেই। সেটা আবারও প্রমাণ করলেন গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলার বৃদ্ধ আব্দুল মান্নান মিয়া। সঠিকভাবে দোকানের হিসাব রাখতে সময় ও নিয়ম মেনে প্রতিদিন স্কুলে আসছেন তিনি। নাতির বয়সী শিশুদের সাথে গ্রহণ করছেন শিক্ষা। ইতিমধ্যে বেশ অগ্রসর হয়েছেন শ্রমজীবী এই মানুষটি।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, হাতে প্রথম শ্রেণির বই নিয়ে ষাটোর্ধ্ব আব্দুল মান্নান মিয়া নাতির ছেলে কাওসারের সঙ্গে স্কুলে আসছেন। এ বছরে উপজেলার কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের কাশিয়াবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন তিনি। অন্য শিশু শিক্ষার্থীদের সাথে একই বেঞ্চে বসে ক্লাস করছেন। নানার বয়সে বন্ধু পেয়ে খুশি কমলমতি শিক্ষার্থীরা। আব্দুল মান্নানের বাড়ি ওই ইউনিয়নের কাশিয়াবাড়ী গ্রামে। তাঁর বাবার নাম মৃত তছিম উদ্দিন।

ক্লাসে গিয়ে কথা হয় আব্দুল মান্নানের সঙ্গে। তিনি জীবনর স্মৃতিচারণা করে বলেন, আমরা ৬ ভাই, এক বোন। আমি তৃতীয়। ছোট বেলায় লেখাপড়া ইচ্ছা ছিল কিন্তু অভাবের কারণে করতে পারিনি । স্কুলে তখন তো সরকারি কোন বই দিতো না, খেয়ে না খেয়ে বড় হয়ছি। তারপর অন্যের জমিতে শ্রম দিতে শুরু করি। কখনো শ্রম বিক্রি আবার কখনো রিকশা ভ্যান চালাইতাম। বয়স বাড়লো, শরীরের শক্তি কমে আসলো, জীবনের শেষ প্রান্ত এসে জীবিকার তাগিদে কাশিয়াবাড়ি বাজারে একটি দোকান দিয়েছি। সেখানেই পানের খিলি বিক্রি করি, পাশাপাশি স্কুলের বই পড়ি।

আরও পড়ুনঃ ইসলামপুরে পচাবহলা গ্রামে চেনা মন্ডল হত্যার রহস্যে দ্রুম্যজাল

সৌদিতে ক্লিনার পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park