1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. aminulbahar3331@gmail.com : Md. Aminul Islam : Md. Aminul Islam
  4. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  5. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  6. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  7. r01944785689@gmail.com : Rashadul Islam Rony : Rashadul Islam Rony
  8. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ০২:২২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস দিনাজপুরে সাপের কামড়ে মহিলা’র মৃত্যু পটিয়ায় এতিম কুরআন হাফেজ ছাত্রদের “মনের ইচ্ছে পূরণ” অনুষ্ঠান সম্পন্ন পরিবেশ ধ্বংসের ছাড়পত্র? ইউনিয়নে গাছ কাটার হিড়িক,প্রশাসন-শিক্ষা অফিস নিরব দর্শক পটিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় ডেকোরেটর শ্রমিক নিহত নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত বজ্রপাতে নিহত গৃহবধূ আসমা বেগমের সন্তানের পাশে নলছিটির ইউএনও শার্শায় বিভাগীয় কমিশনারের ‘সেপ্টেম্বর ওয়ান, যশোর রোড’ মনুমেন্ট উদ্বোধন শৈলকুপায় জামায়াতের নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত ইসলামপুরে ৬নং ওয়ার্ড তাঁতীদলের দ্বি বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত আড়কাইম মোহাম্মদিয়া মক্তব ও সমাজ কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত

শেরপুরে শ্রমিক বিক্রির হাট ঝড়-বৃষ্টি কম,আমাদের মজুরিও কম

  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৬ বার পঠিত

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক,শেরপুর প্রতিনিধি: সূর্য ওঠার আগ থেকেই শ্রমজীবী মানুষ ছুটে আসেন এই হাটে। চোখমুখে তাদের অসহায়তার ছাপ। যাদের শ্রম বিক্রি করে সংসারের প্রয়োজন মেটাতে দরকার কিছু টাকার।

হাটটিতে কিছু মানুষ আসেন নিজেদের শ্রম বিক্রি করতে, আরেক শ্রেণির মানুষ আসেন তাদের শ্রম কিনতে। চলতে থাকে দরদাম,পণ্যের মতোই মৌসুম বিবেচনায় তাদের দামও ওঠানামা করে।এমনি এক হাট হচ্ছে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার বালুঘাটা শ্রমিক বিক্রির হাট। এখানে প্রতিদিন মিলছে গেরস্থের ধানকাটার শ্রমিক।

গৃহস্থদের কাজ সম্পন্ন করার চুক্তিতে কাজে নিচ্ছে, আবার অনেকেই দৈনিক হাজিরা ভিত্তিত্বে কাজে নিচ্ছে। স্থানীয় ভাষায় এই হাটকে কামলার হাট বলা হয়। জীবন ও জীবিকার তাগিদে নিজেদের যেন এভাবেই বেচে দিচ্ছেন তারা!সরেজমিনে বালুঘাটা শ্রমিক হাট ঘুরে দেখা গেছে এ হাটে জামালপুর,শেরপুর ও নালিতাবাড়ী উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে এ হাটে ধানকাটার শ্রমিক জড়ো হন।

প্রতিদিন শতশত শ্রমিক বেচাকেনা হয়ে থাকে। ৫০০ টাকা থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত একেকজন শ্রমিকের দাম উঠে। বেচাকেনা পর ওই সব শ্রমিক চাষীর বাড়ির উদ্দেশ্যে চলে যাচ্ছেন। আর চাষীরাই এসব শ্রমিকদের থাকা—খাওয়ার ব্যবস্থা করে থাকেন।শেরপুর সদরের খোজিউরা গ্রাম থেকে আসা কৃষিশ্রমিক হানিফ মিয়া (৩৮) বলেন,আমাদের এলাকায় কাজ কম। যে কাজ আছে তা দিয়ে সংসার ঠিকমতো চলে না।

তাই এ এলাকায় ধানকাটা কাজের সন্ধানে এসেছি। হাটের পাশেই বালুঘাটা এলাকায় এক গৃহস্থের বাড়িতে ৬০০ টাকায় দিন হাজিরায় ধান কাটতে যাচ্ছি। সঙ্গে দুই বেলা খাবার। কিন্ত আকাশ পরিস্কার থাকায় ঝড়-বৃষ্টি কম। তাই আমাদের মজুরিও কম।
কৃষি শ্রমিক শেখ ফরিদ,রমজান আলী ও জলিল মিয়ার ভাষ্য, ৩-৪ দিন ধরে ধান কাটার কাজ চলছে। প্রচণ্ড রোদে পরিশ্রম বেশি।

সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। মজুরি কম দিলে পোষায় না। তাদের মতে,দৈনিক অন্তত এক হাজার টাকা হলেই তারা পুষিয়ে নিতে পারবেন।
উত্তর নাকশী এলাকার কৃষক মনিরুজ্জামান
আবাদ করতে অনেক খরচ। শ্রমিকের মজুরিও বেশি।

কিন্তু ধানের দাম কম হওয়ায় বেকায়দায় রয়েছি আমরা।তাঁর দাবি,শ্রমিকের মজুরি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা দিতে হচ্ছে। খাবার দিতে হচ্ছে দুই বেলা। পক্ষান্তরে প্রকারভেদে প্রতিমণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে ৮০০ টাকা থেকে ৮৫০ টাকা দরে|কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে,চলতি বোরো মৌসুমে উপজেলার ২৩ হাজার ১৩৩ হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২২ হাজার ৯৯২ হেক্টর।

ঝড়-বৃষ্টির মৌসুমে তা কতটুকু হবে- তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেন সংশ্নিষ্ট কর্মকর্তা।কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ জানান,শ্রমিক সংকট মোকাবিলায় কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে ৫০ ভাগ ভর্তুকিতে ৫০টি কম্বাইন্ড হারভেস্টার বিতরণ করা হয়েছে, যা দিয়ে কৃষক ধানকাটতে পারবে।

আরও পড়ুনঃ পলাশবাড়ীর মহদীপুরে স্ব-পদে বহাল হলেন চেয়ারম্যান রাহিদুল ইসলাম বাবু

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park