1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. aminulbahar3331@gmail.com : Md. Aminul Islam : Md. Aminul Islam
  4. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  5. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  6. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  7. r01944785689@gmail.com : Rashadul Islam Rony : Rashadul Islam Rony
  8. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৫৯ অপরাহ্ন

ডাকসুতে জয়ী শিবিরের প্রার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদলের ভোটের ব্যবধান: কতটা-ভিপি, জিএস,এজিএস, ১২টি-সম্পাদক পদের নয়টিতেই জয়ী

  • আপডেট সময় : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৯০ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক মোহাঃ ফজলুর রহমানঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসুর নির্বাচনে এবার অভাবনীয় জয় পেয়েছে ইসলামী ছাত্র শিবির সমর্থিত প্যানেল ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর ডাকসুর প্রথম এই নির্বাচনে ওই প্যানেলের প্রার্থীরা ভিপি,জিএস, এজিএস এবং ১২টি সম্পাদক পদের নয়টিতেই জয়ী হয়েছেন। শুধু তিনটি সম্পাদক পদে জয় পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা।
ছাত্রশিবিরের নির্বাচিতদের সঙ্গে নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে ছাত্রদলের প্রার্থীদের ভোটের ব্যবধান অনেক।
ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের সাদিক কায়েম ১৪ হাজার ৪২ ভোট পেয়ে ভিপি নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি ছাত্রদল সমর্থিত আবিদুল ইসলাম খান পাঁচ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়েছেন। অর্থাৎ নয় হাজারেরও বেশি ভোটে হেরেছেন তিনি।
আর জিএস পদে ১০ হাজার ৭৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শিবির প্যানেলের এস এম ফরহাদ।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদল সমর্থিত তানভীর বারী হামীম পাঁচ হাজার ২৮৩ ভোট পেয়েছেন। এই নির্বাচনে ডাকসু ও হল সংসদের প্রায় বেশিরভাগ পদেই শিবির সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন।
বুধবার সকাল সাড়ে আটটায় সিনেট ভবনে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করেন প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন। জসীম উদ্দিন বলেন,” আটটি কেন্দ্রে ৮৭৪ টি বুথ তৈরি করেছিলাম,যাতে ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন। আমরা একজন ভোটারের জন্য ১০ মিনিট সময় নির্ধারণ করেছিলাম।”
বাস্তবে ভোটেও শতভাগ ভোট হয় না উল্লেখ করে মি. উদ্দিন বলেন, ” বিভিন্ন কেন্দ্রে খবর নিয়েছিলাম আমি বেলা তিনটার মধ্যেই ভোট গ্রহণ শেষ হয়। উৎসবমুখর পরিবেশে গতকাল ভোট হয়েছিল।”
শিক্ষার্থীরা প্রথমবারের মতো একটা গণতান্ত্রিক মডেল সেট করে দিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি। এজিএস বা সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে শিবির সমর্থিত প্যানেলের মহিউদ্দীন খান ১১ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ছাত্রদল সমর্থিত তানভীর আল হাদী মায়েদ পাঁচ হাজার ৬৪ ভোট পেয়েছেন। ভিপি পদে অন্য আলোচিত প্রার্থীদের মধ্যে স্বতন্ত্র ঐক্যজোটের উমামা ফাতেমা পেয়েছেন তিন হাজার ৩৮৯ ভোট।
বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের ভিপি পদের প্রার্থী আবদুল কাদের এক হাজার ১০৩ ভোট পেয়েছেন।
অন্যদিকে,তিন হাজার ৮৮৪ টি ভোট পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম হোসেন। জিএস পদে যারা আলোচিত ছিলেন তাদের মধ্যে প্রতিরোধ পর্ষদের মেঘমল্লার বসু চার হাজার ৯৪৯ ভোট পেয়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদের জিএস প্রার্থী আবু বাকের মজুমদার দুই হাজার ১৩১ ভোট পেয়ে পরাজিত হয়েছেন।
ডাকসুর মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে ১০ হাজার ৬৩১ ভোট পেয়ে শিবির সমর্থিত প্যানেলের ফাতেমা তাসনিম ঝুমা নির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়াও শিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ইকবাল হায়দার, কমন রুম,রিডিং রুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে উম্মে সালমা, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে জসীম উদ্দিন খান জয়লাভ করেছেন।
এছাড়াও শিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে ক্রীড়া সম্পাদক পদে আরমান হোসেন, ছাত্র পরিবহন সম্পাদক আসিফ আব্দুল্লাহ, ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, মানবাধিকার ও আইন সম্পাদক মো.জাকারিয়া এবং স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে এস এম আল মিনহাজ বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছেন। তিন জন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পদে মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক সানজিদা আহমেদ তন্বী এবং সমাজসেবা সম্পাদক পদে যুবাইর কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদে বিজয়ী হয়েছেন।
এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন। ডাকসুর ২৮ টি পদে দাঁড়িয়েছিলেন ৪৭১জন প্রার্থী, যার মধ্যে নারী প্রার্থীর সংখ্যা ৬২ জন।
নবনির্বাচিতদের প্রতিক্রিয়া সিনেট ভবনের সামনে তাৎক্ষণিক এক সংবাদ সম্মেলনে ভিপি ও জিএস পদে নির্বাচিত শিবির নেতারা সবাই একসঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
নবনির্বাচিত ভিপি সাদিক কায়েম” জুলাই বিপ্লবের সকল শহীদদের স্মরণ” করে বলেন, “এ বিজয়ে জুলাইয়ের আকাঙ্খার বিজয় হয়েছে। সকল শহীদদের যাদের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ মুক্ত হয়েছি আমরা।”এর মাধ্যমে প্রতিটি ক্যাম্পসে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
“মহান মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের, নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সকল শহীদদের, আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের অগ্রনেতা শহীদ আবরার ফাহাদসহ ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের নির্যাতন,নিষ্পেশনে যতজন শহীদ হয়েছেন”তাদের স্মরণ করেন মি. কায়েম। অন্যদিকে নবনির্বাচিত জিএস এস এম ফরহাদ জানান,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যাকে যোগ্য মনে করেছেন তাকেই ভোট দিয়েছেন।
“এটা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে প্রদত্ত আমানতের দায়ভার আমার ওপর মূলত। মূলত এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থীদের বিজয়। এটা ব্যক্তি ফরহাদের বিজয় হিসেবে দেখার কোনো সুযোগ বলে মনে করি না।”
এ কারণে যে কয়দিন তিনি দায়িত্বে থাকবেন সে কয়দিন যদি ভুল কিছু করেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা যেন শুধরে দেন সে বিষয়ে আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া এই বিজয়ের জন্য আনুষ্ঠানিক কোনো বিজয় মিছিল করবেন না বলেও জানান মি. ফরহাদ।’প্রত্যাখ্যান’-এর ঘোষণা দিয়েছেন। নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করল ছাত্রদল গতকাল মঙ্গলবার সকাল আটটায় নির্বাচন শুরু হওয়ার পর অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগের মধ্য দিয়ে বিকাল চারটায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়। এর কিছুক্ষণ পরে ভোট গণনা শুরু হলেও শেষ হতে হতে মধ্য রাত হয়ে যায়। বুধবার ভোর পাঁচটার দিকে হল সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। পরে সকাল সাড়ে আটটায় ডাকসুসহ চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হয়। প্রায় ছয় বছর পরে অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচন গত কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আগ্রহের কেন্দ্রে ছিল। ফলে এই নির্বাচন ঘিরে ছাত্র সংগঠনগুলোর বাইরে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর তৎপরতাও দেখা গেছে। মঙ্গলবার মধ্যরাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রবেশপথগুলোয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের ভিড় করতে দেখা গেছে।
কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্র সংসদ নির্বাচন’বয়কটের’ ঘোষণা দিয়েছেন স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী ঐক্য প্যানেলের ভিপি প্রার্থী উমামা ফাতেমা। রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ঘোষণা দেন তিনি।
সামাজিক মাধ্যমে উমামা লেখেন, ” ডাকসু বর্জন করলাম। সম্পূর্ণ নির্লজ্জ কারচুপির নির্বাচন। পাঁচই অগাস্টের পরে জাতিকে লজ্জা উপহার দিল ঢাবি প্রশাসন।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে”শিবির পালিত প্রশাসন” বলেও উল্লেখ করেন মিজ ফাতেমা। নির্বাচন প্রত্যাখ্যানের ঘোষণা দিয়েছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সহ-সভাপতি বা ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানও। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বুধবার মধ্যরাতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন। সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া ওই পোস্টে মি.খান লেখেন,” পরিকল্পিত কারচুপির এই ফলাফল দুপুরের পরপরই অনুমান করেছি। নিজেদের মতো করে সংখ্যা বসিয়ে নিন। এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম।”অবশ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের রায়কে সম্মান জানিয়ে পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম। বুধবার দিবাগত রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া একটি পোস্টে এ কথা লেখেন তিনি। এর আগে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ,একজন পোলিং অফিসারকে অব্যাহতিসহ নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে ভোটগ্রহণ শেষ হয়। আচরণবিধি লঙ্ঘনের একাধিক অভিযোগ পাওয়া যায়। সময়ের সাথে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ জোরালো হয়ে ওঠে। ভিসির কাছে নির্বাচনের নানা অনিয়ম এবং ক্যাম্পাসের বাইরে একটি রাজনৈতিক দলের বহিরাগত কর্মীদের উপস্থিতি নিয়ে অভিযোগ জানায় ছাত্রদল।
ভোট গ্রহণের সময় কারচুপি হয়েছে অভিযোগ করে গণনার সময় ম্যানিপুলেশনের চেষ্টা হলে প্রতিরোধের ঘোষণা দেন ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থী মো.আবিদুল ইসলাম খান।
মি.খান বলেন,” আমরা যে নির্বাচন আশা করেছিলাম, এই নির্বাচনে গণঅভ্যুত্থানের চেতনাকে আশাহত করা হয়েছে।”


অন্যদিকে, ছাত্রদলের বিরুদ্ধে নাটক মঞ্চস্থ করার অভিযোগ তোলেন ছাত্র শিবির সমর্থিত প্রার্থীরা।
“নানা নাটক মঞ্চস্থের মাধ্যমে ছাত্রদল আমাদের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টা করছে”বলে দাবি করেন এই প্যানেলের জিএস প্রার্থী এস এম ফরহাদ। তিনি বলেন,”শিক্ষার্থীরা যে ম্যান্ডেটে যে মতামত দিয়েছে সেটিই আমরা চাই, এর ব্যাতিক্রম ঘটলে এটার বিরুদ্ধে আমরা দাড়াবো।”
প্রশাসনের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ তোলেন একাধিক প্রার্থী। যদিও প্রশাসনের তরফে পক্ষপাতের অভিযোগ নাকচ করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পূর্ণ স্বচ্ছতার সাথে নির্বাচন আয়োজন করেছে বলে দাবি করেন উপাচার্য নিয়াজ আহমেদ খান।”ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা আমি দেখি না ” বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
মি.খান বলেন” স্মরণকালের সর্বাধিক সংখ্যক শিক্ষার্থী ভোট উৎসব পালন করেছে। দু-তিনটি ছোট অভিযোগ ছাড়া তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।”
এদিকে,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে উৎসুক জনতা পরিচয়ে রাজনৈতিক কর্মীদের উপস্থিতি নিয়েও পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করে শিবির ও ছাত্রদল।
গতকাল মঙ্গলবার সকাল থেকেই নীলক্ষেত, কাঁটাবনসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের এলাকায় বিপুল সংখ্যক মানুষের উপস্থিতি দেখা গেছে। তাদের অনেকে নিজেদের উৎসুক জনতা হিসেবে দাবি করেছেন। তবে,
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন বিবিসি বাংলার কাছে জানিয়েছেন, উপস্থিতদের বেশিরভাগই বিএনপি বা জামায়াতের কর্মী ও সমর্থক।

নীলক্ষেত এলাকা মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ থেকে নিউমার্কেট যাওয়ার রাস্তার বাম পাশে বিএনপি এবং ডানপাশে জামায়াতের নেতাকর্মীরা অবস্থান নিয়েছিলেন।তবে,সেখানে কোনোরকম উত্তেজনা বা অস্থিরতা দেখা যায়নি। সমবেতদের দূরে সরিয়ে রাখতে পুলিশের তৎপরতা দেখা গেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণের ক্ষেত্রে কিছু অব্যবস্থাপনা থাকলেও নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হয়নি, এমনটা মনে করে না বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পর্যবেক্ষক দল।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায়- ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক সামিনা লুৎফা বলেন,এতো সংখ্যক ভোটার সামলানোর যথেষ্ট প্রস্তুতি কর্তৃপক্ষের ছিল না।তবে,”ভাগ্য ভালো চারটা পর্যন্ত তেমন কোনো বড় সমস্যা তৈরি হয়নি “বলেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের আরেক সদস্য অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন,”আমরা ছোট ছোট কিছু অসঙ্গতি বা ব্যবস্থাপনার যে ভুলগুলো,এ বাদে আমরা মনে করিনি যে বড় কোনো ধরনের অসঙ্গতি ছিল এবং নির্বাচন গ্রহণযোগ্য না,এটা আমাদের কখনো মনে করিনি।”

আরও পড়ুনঃ নালিতাবাড়ীতে প্রাইভেট কার ও ৪৬ বোতল বিদেশি মদসহ আটক ৩

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park