বিশেষ প্রতিনিধিঃ আইনের তোয়াক্কা করছেন না মাদ্রাসা সুপার। নিষেধাজ্ঞার মধ্যেই বৃহস্পতিবার ৬নভেম্বর সকালে মিটিং করলেন। ঐ মিটিঙে ছিলেন মাদ্রাসা সুপার আব্দুস সালাম, গোপনে গড়া ম্যানেজিং বা মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও অন্যান্য সদস্যরা। অথচ সার্বিক কর্ম কাণ্ডে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন বিজ্ঞ আদালত। মামলা নম্বর ৫৬৭/২৫। সদর সহকারী জজ আদালত যশোর।
এদিন সকাল থেকে শুরু হয় মিটিং এর তোড়জোড়। মোটরসাইকেল, ভ্যান, ইজিবাইকে করে আস্তে আস্তে জড় হয় ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা। মাদ্রাসার একটি কক্ষে মিটিং শুরু হয় বেলা ১১ টার দিকে। এ সময় শিক্ষার্থীদের ক্লাস নেওয়া হয়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিটিংয়ের সময় শিক্ষার্থী দের কাম্পাসে ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়।
জানা গেছে গোপনে কমপ্লিট করা কমিটির প্রথম মিটিং রেজুলেশন খাতায় তোলা হয়েছে যথারীতি। আদালতের নিষেধাজ্ঞা মানেনা এরা কোন হোনু মিয়া সেই প্রশ্ন গ্রামবাসির। বিষয়টি নিয়ে গ্রামে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। তবে মাদ্রাসা সুপার ও রাতের আঁধারে করা কমিটির লোকজন গ্রামবাসীকে জেনো তোয়াক্কা করলোই না। তাদের ভাবখানা এমন আদালত মানছি না আর তোমরা কোন স্যার।
রূপদিয়া গ্রামবাসী বলেন, দীর্যদিন ধরে রূপদিয়া দাখিল মাদ্রাসা সুপার আব্দুস সালাম, মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি জাকির হোসেন গুটুর গুটুর করে ষড়যন্ত্রে পকেট কমিটি করে দীর্ঘ দিন বরাদ্দ জালিয়াতি করে তা আত্মসাত করে আসছে। এলাকাবাসী এসবের প্রতিকার চায়।
আরও পড়ুনঃ যশোরে তরিকুল ইসলামের স্মরণসভায় ফখরুল ইসলাম আলমগীর বললেন বিএনপি ভেসে আসা দল নয়
উপদেষ্টা:
প্রকাশক: মোছাঃ খাদিজা আক্তার
বিথী
সম্পাদক: আফজাল শরীফ
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ হারুন-অর-রশিদ
বার্তা সম্পাদক: মোঃ আমিনুল ইসলাম বাহার
সহকারী বার্তা সম্পাদক: মুহাম্মাদ লিটন ইসলাম
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক সংলগ্ন জব্বারগঞ্জ বাজার,
বকশীগঞ্জ, জামালপুর
Copyright © 2025 দশানী ২৪. All rights reserved.