1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. aminulbahar3331@gmail.com : Md. Aminul Islam : Md. Aminul Islam
  4. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  5. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  6. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  7. r01944785689@gmail.com : Rashadul Islam Rony : Rashadul Islam Rony
  8. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস গৃহশিক্ষক কর্তৃক শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ দাবি, রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উদ্ধার বান্দরবানে ১৩ অক্টোবর সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ঘোষণা নড়াইলে মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে অমানবিক নির্যাতনের শিকার ২ স্কুলছাত্র নাইক্ষ্যংছড়িতে স্কুল শিক্ষিকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় যুবক আটক বকশীগঞ্জ পুলিশের উপর হামলা মাদক কারবারি লিটনসহ গ্রেপ্তার ৩ ইসলামপুরে যমুনার দুর্গম চরে প্রজাপতি ক্ষেত খাওয়াকে নিয়ে দুপক্ষের তিনদফা সংঘর্ষে আহত-১০ মোল্লাহাটে কন্যাশিশু দিবস উদযাপিত সরিষাবাড়ীতে  জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত  জাহাঙ্গীর ড্রাইভার মানবিক শ্রমিক নেতা আইন পরিবর্তন আন্দোলনে থমকে দাঁড়ালেন দেওয়ানগঞ্জের ডাংধরায় ছাত্রদলের উদ্যোগে রাস্তার সংস্কার কাজ করা হয়।

চিরিরবন্দরে কৃষি প্রযুক্তি-গ্রীষ্মকালীন তরমুজ-চাষে কৃষকের মুখে হাসি

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৮৯ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক মো: ফজলুর রহমানঃ দিনাজপুরের চিরিরবন্দরে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ কৃষকের মুখে হাসি। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি,উন্নত জাতের ব্যবহার ও স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শে এ অঞ্চলের কৃষকরা গরমকালেও উচ্চ ফলনশীল তরমুজ উৎপাদন করে ভালো লাভবান। ভিয়াইল ইউনিয়নের তরমুজ চাষি-লোকমান হাকিম ও রবিউল জানান,এ বছর কৃষি অফিসের পরামর্শ ও সহায়তায় তিনি ২০ শতক জমিতে রঙিলা সুগার কিং ও সুইট ড্রাগন জাতের তরমুজ চাষ উদ্বুদ্ধ হই।
বর্তমানে বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় প্রতি কেজি তরমুজ ৩০-৩২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ২০ শতাংশ জমিতে চাষাবাদ,
বীজ ও মাচা তৈরিতে তাঁর খরচ হয়-১৩ হাজার টাকা’খরচ বাদে আড়াই মাসের এ আবাদে ২৫ হাজার টাকা লাভ হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তাঁর তরমুজ চাষ দেখে অনেক কৃষক আগ্রহী হয়ে তাঁর কাছে পরামর্শ নিচ্ছেন। চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে তিনি বলেন, জমিতে চাষ দিয়ে পরিমাণ মতো সার ও জৈব সার প্রয়োগ করি। এরপর নির্দিষ্ট দূরত্বে মালচিং পেপার দিয়ে ঢেকে দেই। পরে চারা রোপণ করি। এর দুই-তিন দিন পর জমিতে সেচ দিই। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি গাছে খুঁটি এবং ১৫-২০ দিন পর মাচা তৈরি করে দিই। পোকামাকড়ের আক্রমণ খুবই কম। ফল বড় হওয়ার সময় জালি দিয়ে বেঁধে দিয়েছি, যেন গাছ থেকে ছিঁড়ে না পড়ে। গাছ লাগানোর ৭০-৭৫ দিনের মধ্যে তরমুজ বিক্রির উপযোগী হয়।’
স্থানীয় কৃষকরা জানান,প্রতি বিঘায় গড়ে ২৫-৩০হাজার টাকা খরচ হলেও বিক্রি শেষে ৬০-৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত লাভ হচ্ছে। গ্রীষ্মকালীন তরমুজের চাহিদা বেশি থাকায় উৎপাদিত ফসল সহজেই বিক্রি হচ্ছে। ঐতিহ্যবাহী ধান চাষের পাশাপাশি তরমুজ এখন বিকল্প লাভজনক ফসল হিসেবে জায়গা করে নিচ্ছে। চাষাবাদে মালচিং, ড্রিপ সেচ ও জৈব-রাসায়নিক সারের সুষম প্রয়োগের মতো আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করায় গরমেও ভালো ফলন সম্ভব হচ্ছে বলে কৃষকেরা জানান। পড়ুন শস্য রপ্তানি চুক্তিতে ফের যোগ দিতে রাজি হয়েছে রাশিয়া-উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জোহরা সুলতানা বলেন গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষে আমরা কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ ও সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি। তরমুজ চাষে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে এ বছর ভিয়াইল ইউনিয়নের চারজন কৃষক-কে দিনাজপুর টেকসই কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় সার-বীজ ওষুধসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণ সহায়তা হিসেবে দেয়া হয়। সহায়তা পেয়ে তারা তরমুজ চাষ শুরু করেন। ফলন ও দাম ভালো থাকায় কৃষকেরা বেশ লাভবান হয়েছেন। অনেকেই এখন তরমুজ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। যা স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছি। পরিকল্পিত বাজার ব্যবস্থাপনা ও রপ্তানি সুযোগ সৃষ্টি হলে চিরিরবন্দর উপজেলার গ্রীষ্মকালীন তরমুজ দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক বাজারেও সুনাম অর্জন করতে বিজ্ঞ মহলের ধারণা।

আরও পড়ুনঃ সাপে কাটে গ্রামে, ওষুধ থাকে শহরে, এটা কেমন কথা!

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park