1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. aminulbahar3331@gmail.com : Md. Aminul Islam : Md. Aminul Islam
  4. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  5. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  6. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  7. r01944785689@gmail.com : Rashadul Islam Rony : Rashadul Islam Rony
  8. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস নাইক্ষ্যংছড়িতে স্কুল শিক্ষিকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় যুবক আটক বকশীগঞ্জ পুলিশের উপর হামলা মাদক কারবারি লিটনসহ গ্রেপ্তার ৩ ইসলামপুরে যমুনার দুর্গম চরে প্রজাপতি ক্ষেত খাওয়াকে নিয়ে দুপক্ষের তিনদফা সংঘর্ষে আহত-১০ মোল্লাহাটে কন্যাশিশু দিবস উদযাপিত সরিষাবাড়ীতে  জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত  জাহাঙ্গীর ড্রাইভার মানবিক শ্রমিক নেতা আইন পরিবর্তন আন্দোলনে থমকে দাঁড়ালেন দেওয়ানগঞ্জের ডাংধরায় ছাত্রদলের উদ্যোগে রাস্তার সংস্কার কাজ করা হয়। আওয়ামী লীগের ভোটাররা নির্বাচনে কীভাবে থাকবে, এই প্রশ্ন উঠছে কেন দিনাজপুরে রাজনৈতিক দলে প্রতিদ্বন্দ্বিতা দলের জন্য কতটুকু-মঙ্গল -নাকি ক্ষতিকর চিরিরবন্দরে সানলাইট স্কুল এন্ড কলেজ হলরুমে বিশ্ব শিক্ষক দিবসে সম্পন্ন

লামায় পুলিশ ও গাছ চোর চক্রের বিরুদ্ধে মানববন্ধন

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৬৯ বার পঠিত

মোঃ মোরশেদ আলম চৌধুরী: বান্দরবানের লামা উপজেলায় আদালতের জব্দকৃত কাঠ বিক্রি, মিথ্যা মামলা ও আইনের অপব্যবহারের অভিযোগে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আলমগীর চৌধুরী, বহিরাগত সন্ত্রাসী শওকত আকবর এবং কিশোর গ্যাং লিডার মোজাম্মেলের বিরুদ্ধে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫) বিকেল ৩টায় লামা উপজেলা পরিষদ চত্বরের সামনে সর্বস্তরের জনসাধারণের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করে বলেন, আদালতের নির্দেশনা উপেক্ষা করে মামলার আলামত হিসেবে থাকা জব্দকৃত গর্জন কাঠ আত্মসাত ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত এসআই আলমগীর চৌধুরী। এ ঘটনায় কিশোর গ্যাং লিডার মোজাম্মেল ও বহিরাগত শওকতের যোগসাজশেরও প্রমাণ মিলেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় লামার মেরাখোলা এলাকা থেকে আদালতের নির্দেশে মোট ৬৩ টুকরো গর্জন কাঠ জব্দের দায়িত্বে ছিলেন এসআই আলমগীর। কিন্তু তিনি মাত্র ৩৯ টুকরো জব্দ দেখান। অভিযোগ রয়েছে, বাকি ২৪ টুকরো কাঠ স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়, যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় ৮২ হাজার টাকা। পরে ঘটনাটি ফাঁস হয়ে গেলে তড়িঘড়ি করে ওসি তোফাজ্জল হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়ে করাতকল থেকে কিছু কাঠ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।

এ বিষয়ে মামলায় অভিযুক্ত ফখরুল ইসলাম বলেন, “আদালতের নির্দেশ ছিল সব কাঠ জব্দ করার। কিন্তু এসআই আলমগীর কিছু কাঠ জব্দ দেখিয়ে বাকিগুলো গোপনে বিক্রি করেছেন। আমরা প্রতিবাদ করলে উল্টো বিভিন্ন মামলায় আসামি করার হুমকি দিচ্ছেন।”

আরেক আসামি মো. মাহাবুব বলেন, “দুই গাড়ি কাঠ থানায় আনার কথা থাকলেও একটি গাড়ি থানায় পৌঁছায়নি। পরে জানা যায়, সেটি করাতকলে নামানো হয়েছে। এ বিষয়ে সঠিক তদন্ত না করে দায়সারা জবাব দেওয়া হচ্ছে। অথচ মূল হোতা মোজাম্মেল ও শওকতকে কেন আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না, তা এলাকাবাসীর প্রশ্ন।”

মানববন্ধনে বক্তারা হুঁশিয়ারি দেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসআই আলমগীরকে অপসারণ না করা হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

এদিকে আদালতের জব্দকৃত কাঠ বিক্রির ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, আইন রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু সদস্যের এ ধরনের অনিয়ম ও দুর্নীতি আইনের শাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে রাজনৈতিক শিষ্টাচার ও আদর্শ বিচ্যূতির অপচর্চা”

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park