গৌরাঙ্গ বিশ্বাস,বিশেষ প্রতিনিধিঃ আজ বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) পালিত হচ্ছে বিশ্ব বাঁশ দিবস। ২০০৯ সালে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ৮ম বিশ্ব বাঁশ কংগ্রেসে আনুষ্ঠানিকভাবে এই দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই থেকে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ১৮ সেপ্টেম্বর বাঁশ দিবস পালিত হয়ে আসছে।
বিশ্ব বাঁশ সংস্থা (World Bamboo Organization) এর উদ্যোগে এই দিবসটি পালনের মূল উদ্দেশ্য হলো— বাঁশের পরিবেশগত গুরুত্ব, অর্থনৈতিক সম্ভাবনা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করা।
পরিবেশগত গুরুত্ব নিয়ে বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন কালিহাতী উপজেলার সভাপতি সাংবাদিক শাহ আলম জানানঃ বাঁশকে “সবুজ সোনা” বলা হয়। এটি পৃথিবীর অন্যতম দ্রুত বর্ধনশীল উদ্ভিদ। মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে পূর্ণাঙ্গভাবে বেড়ে ওঠে এবং কার্বন ডাই–অক্সাইড শোষণ করে অক্সিজেন উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। একইসাথে মাটির ক্ষয় রোধ এবং জীববৈচিত্র্য রক্ষায়ও বাঁশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে , সিনিয়র সাংবাদিক, সাংবাদিক গৌরাঙ্গ বিশ্বাস বলেন,বলেন,
বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বাঁশ ব্যবহার করে আসবাবপত্র, কাগজ, ঘরবাড়ি নির্মাণ সামগ্রী, এমনকি টেক্সটাইল ও ফ্যাশন পণ্য তৈরি হচ্ছে। আধুনিক বিশ্বে বাঁশভিত্তিক শিল্প ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। আমাদের দেশেও গ্রামীণ অর্থনীতিতে বাঁশের অবদান দীর্ঘদিনের।
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য “কালিহাতীর কথা”এ্যাডমিন-
সাংবাদিক শুভ্র মজুমদার বলেন,বাঁশ শুধু অর্থনৈতিক নয়, বাংলার লোকজ সংস্কৃতিরও অংশ। বাঁশি, ঢোল, ঘরোয়া খেলার সামগ্রীসহ গ্রামীণ জীবনে বাঁশের বহুমুখী ব্যবহার আজও টিকে আছে।
তবে আমাদের কালিহাতী ব্রেকিং নিউজকে অনেকেই বলেছেন, বিশ্ব বাঁশ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয়— প্রকৃতি ও পরিবেশ রক্ষায় বাঁশ কেবল একটি গাছ নয়, বরং টেকসই উন্নয়ন ও জীবিকার এক বড় উৎস। সচেতনতা, পরিকল্পিত ব্যবহার এবং বাঁশভিত্তিক শিল্পের প্রসারের মাধ্যমে বাংলাদেশও বৈশ্বিক বাঁশ অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারে।
আরও পড়ুনঃ ঝিনাইদহের শৈলকুপায় হিন্দু নেতৃবৃন্দের জামায়াতে যোগদান
Leave a Reply