এসডি সোহেল রানাঃ শ্রীবরদীতে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায় প্রায় ৫০০ লোক জমায়াতে মানববন্ধন করা হয় মানববন্ধনের কিছুদিন পর Uno স্যার নিজে সর জমিনে এসে দেখে যান পরে এসিল্যান্ড স্যারের মাধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে কাকিলা কড়া ভূমি অফিসের অফিসার নূর আলীর মাধ্যমে রাস্তা রেকর্ড ভুক্ত সাইনবোর্ড দেন শ্রীবরদী উপজেলা প্রশাসন।
বলে জানাই জাফরুল হাসান জনি তিনি আরো বলেন ঘটনাটি শেরপুর জেলার শ্রীবরদী উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের খামারপাড়া এলাকার। দীর্ঘ ৬৫ বছরের পুরনো সরকারি রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায় প্রায় পাচঁ মাস যাবত অবরুদ্ধ হয়ে আছে অন্তত দেড় শতাধিক পরিবার। ফলে যাতায়াতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন স্কুল,কলেজ ও মাদ্রাসা পড়–য়া শিক্ষার্থীসহ এলাকার লোকজন।
এই নিয়ে একাধিকবার গ্রাম্য শালিস বৈঠক হলেও কোন সুরাহা হয়নি। তাই আমি আশা করি এখন প্রশাসন রাস্তাটি রেকর্ডভুক্ত ও সরকারি রাস্তায় থাকা গাছগুলি কাটা নিষেধ জারি করে একটি সাইনবোর্ড দেয়া হয়েছে প্রশাসনের মাধ্যমে রাস্তাটি দ্রুত সংস্কার হবে।
এই বিষয়ে আরো জানান খামার পাড়া হাফিজিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন এই রাস্তাটি আমাদের প্রয়োজন তা না হলে চলাচলের অত্যন্ত ভোগান্তিতে আছে গ্রামবাসী তাই রাস্তাটি সংস্কার দ্রুত প্রয়োজন।
ফরহাদুজ্জামান আমিন বলেন আমিন বলেন এই রাস্তাটি নিয়ে গ্রামবাসী অনেক ভোগান্তিতে তাই রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারণ দরকার তারামিয়া, সালে নবী, তাসরিনা, কারিয়া সরকার মাওয়া বলেন প্রশাসনের কাছে আমাদের একটাই দাবি রাস্তাটি নিয়ে আমরা অনেক ভোগান্তিতে আছি দ্রুত সমাধান চাই তা না হলে খামারপাড়া গ্রামের দেড় শতাধিক পরিবার অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন।
খামার পাড়া গ্রামে স্কুল,মাদ্রাসা,মসজিদ,ঈদগাহ মাঠসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায় প্রায় এক কিলোমিটার বাড়তি রাস্তা ঘুরে হাসপাতাল,উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন জায়গায় যেতে হচ্ছে তাদের। জরুরী প্রয়োজনে অসুস্থ রোগী আনা নেওয়ার কাজেও ভোগান্তি হচ্ছে। এতে করে দারুণ ভোগান্তিতে পড়েছেন দেড় শতাধিক পরিবারের অন্তত সহস্্রাধিক মানুষ।
রাস্তা বন্ধের ঘটনায় একাধিকবার গ্রাম্য শালিস বেঠক হয়। শালিস বৈঠকে রাস্তা ছেড়ে দেওয়ার কথা বললেও পরে রাস্তাটি খুলে দেননি জাহাঙ্গীর আলম ও মঞ্জুরুল ইসলাম কনক।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মঞ্জুরুল ইসলাম কনক বলেন আমরা কখনো রাস্তা বন্ধ করি না এবং কি রাস্তা বন্ধের চিন্তা ভাবনা করি না দীর্ঘদিন যাবত তাদের সঙ্গে আমাদের দ্বন্দ্ব দফায় দফাই গ্রাম্য বিচার হয়েছে তবে কোন ফয়সালা আসে নাই বলে জানান,
এ ব্যাপারে জানতে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মুঠোফোনে ফোন দেয়া হয় রিসিভ না হওয়ায় বিষয়টি জানা সম্ভব হয় নাই।
Leave a Reply