চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার কচুয়াই ইউনিয়ন বিএনপি’র
নেতা আবদুল আলম ফকির তাকে নিয়ে মানহানিকর সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুকে অপ+ প্রচারের তিব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
আবদুল আলম ফকির এর স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে জানান, সে দীর্ঘদিন যাবত কচুয়াই ইউনিয়ন বিএনপির ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। মোহাম্মদ আবদুল আলম ফকির গাউসিয়া ইরফান মনজিল ও বরকত আলী জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছাড়াও লেওয়া-ই-আহমদিয়া সুন্নিয়া মাদরাসা পরিচালনা কমিটি,
আঞ্জুমানে মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভাণ্ডারী-কথা-কচুয়াই শাখার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির দায়িত্ব পালন করছন।সে প্রোপ্রাইটর, শাহান শাহ্ হক ভাণ্ডারী ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসপ প্রোপ্রাইটর হিসেবে ব্যাবসা পরিচালনা করছেন। মোহাম্মদ আবদুল আলম ফকির জানান, আমি বর্তমানে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক ও সাবেক উপজেলার চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইদ্রিছ মিয়ার নেতৃত্বে বিএনপিকে শক্তি শালী করতে নিরলসভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। ছোট বেলা থেকে আমি শহীদ জিয়াউর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত।
বিএনপির রাজনীতি করতে গিয়ে অনেক হামলা-মামলার শিকার হয়েছি এমনকি ২০১৬ সালে ইউপি নির্বাচনে মেম্বার প্রার্থী হয়ে বিজয়ী হলেও আমার সুনিশ্চিত বিজয় কেড়ে নেয় আওয়ামী সন্রাসী বাহিনী। এমনকি আমাকে মারধর করে শারীরিক লাঞ্চিত করে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে। ২০২১ সালে নির্বাচন করতে দেয়নি পতিত স্বরেচারে লোকজন। আলম ফকির আরোও জানান, শুধু বিএনপি করার কারণে আমার মাদ্রাসার গেইট ভাংচুর সহ বাড়ি ঘরে হামলা- মামলা করে নির্বাচন থেকে দুরে সরিয়ে রাখে।
তিনি জানান, মোহাম্মদ আলম ফকির জানান, আমি কচুয়াই ইউনিয়নে বিএনপিকে শক্তি শালী করতে কাজ করলে একটি ষড়যন্ত্রকারী মহল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে বিভিন্ন ছবি সুপার এডিট করে ছড়িয়ে আমার সন্মানহানী করা অপচেষ্টা
চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি এসব অপ প্রচারে বিভ্রান্ত না অনুরোধ জানান।
যারা আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে তিনি আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুুতি নিচ্ছেন। ভবিষ্যতে এ ধরনের অপ: তৎপরতা ও অপ-প্রচারকারীদের হুশিয়ারী উচ্চারণ করে আইনের আওতায় আনার দৃঢ় প্রত্যায় ব্যাক্ত করেন। তিনি কঠোর পরিশ্রম করে দলকে সুসংগঠিত করে কচুয়াই ইউনিয়নে বিএনপিকে তারেক জিয়া ও ইদ্রিছ মিয়ার ঘাঁটি হিসেবে দুর্গ গড়ে তুলতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
এমন খবর আরও পড়ুনঃ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
Leave a Reply