সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার শ্রী রাম বাবু বর্মন
জয়পুরহাট জেলার পাঁচটি উপজেলায় (জয়পুরহাট সদর, পাঁচবিবি, কালাই, ক্ষেতলাল, আক্কেলপুর) বর্তমানে আলু তোলার পাশাপাশি কৃষকরা নতুন করে ধান রোপণের কাজেও ব্যস্ত সময় পার করছেন।
সকাল ছয়টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত তারা মাঠে কাজ করছেন, যেন উৎপাদিত ফসল সঠিক সময়ে সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা যায়।
এ অঞ্চলের আলু স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা হচ্ছে এবং কিছু অংশ বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে। তবে কৃষকদের জন্য এ বছর চাষাবাদ অনেক চ্যালেঞ্জ নিয়ে এসেছে।
বীজ, সার ও কীটনাশকের দাম বেড়ে যাওয়ায় তাদের উৎপাদন খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু বাজারে আলুর দাম কম থাকায় কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না, যা তাদের জন্য হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ফলে অনেকেই ভালো দামের আশায় হিমাগারে আলু সংরক্ষণ করছেন। তবে হিমাগারের ভাড়া বৃদ্ধির ফলে সেটাও তাদের জন্য আর্থিক চাপ সৃষ্টি করেছে।
এ বছর জয়পুরহাট সদর উপজেলায় ৬,৭৬৫ হেক্টর, পাঁচবিবিতে ৮,৯১০ হেক্টর, ক্ষেতলালে ৮,৫৮০ হেক্টর, কালাইয়ে ১০,৭১০ হেক্টর এবং আক্কেলপুরে ৫,৮৫০ হেক্টর জমিতে আলুর চাষ হয়েছে, যা মোট ৩৮,৮১৫ হেক্টর।
কৃষকরা সরকারের কাছ থেকে সহযোগিতা ও ন্যায্যমূল্যের নিশ্চয়তা দাবি করছেন, যাতে তারা তাদের উৎপাদিত ফসলের যথাযথ মূল্য পেয়ে ভবিষ্যতে কৃষিকাজ চালিয়ে যেতে পারেন।
আরও পড়ুন লাকসাম উপজেলা আইসিটি কর্মকর্তা আরফিনা ওয়াহিদের খুটির জোর কোথায়?
উপদেষ্টা:
প্রকাশক: মোছাঃ খাদিজা আক্তার
বিথী
সম্পাদক: আফজাল শরীফ
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ হারুন-অর-রশিদ
বার্তা সম্পাদক: মোঃ আমিনুল ইসলাম বাহার
সহকারী বার্তা সম্পাদক: মুহাম্মাদ লিটন ইসলাম
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক সংলগ্ন জব্বারগঞ্জ বাজার,
বকশীগঞ্জ, জামালপুর
Copyright © 2025 দশানী ২৪. All rights reserved.