1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. aminulbahar3331@gmail.com : Md. Aminul Islam : Md. Aminul Islam
  4. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  5. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  6. liton@gmail.com : Md. Liton Islam : Md. Liton Islam
  7. r01944785689@gmail.com : Rashadul Islam Rony : Rashadul Islam Rony
  8. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস কালিহাতী উপজেলা মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদিত নতুন কমিটি ও আইডি কার্ড হস্তান্তর জয়পুরহাটের কালাইয়ে তারেক রহমান প্রস্তাবিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জনসম্পৃক্ততা সভা অনুষ্ঠিত শেরপুর জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কার্যক্রমে প্রথম স্থান অর্জন করেন নালিতাবাড়ী উপজেলা সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুকে অপপ্রচারে তিব্র নিন্দা প্রতিবাদ নড়াইলে কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ! ঘুষ না দেওয়ায় ডিলারশিপ বাতিলের হুমকি শেরপুর সীমান্তে হাতিও অন্যান্য বন্যপ্রাণী খাদ্য উপযোগী গাছের চারা রোপনের উদ্বোধন  শ্রীবরদীতে গুরুতর অসুস্থ যুবদল নেতা হারুনের পাশে সাবেক এমপি রুবেল  শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত যশোরে ডিবির অভিযানে ৩ অস্ত্রসহ আটক ২ লাকসামে কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণ

বিয়ের চাপ দেওয়ায় তরুণীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেপ্তার যুবক

  • আপডেট সময় : সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১০৯ বার পঠিত
বিয়ের চাপ দেওয়ায় তরুণীকে গুলি করে হত্যা, গ্রেপ্তার যুবক

অনলাইন ডেস্কঃ

মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে এক্সপ্রেসওয়েতে শাহিদা আক্তার (২২) নামের তরুণীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

সোমবার ভোরে ভোলার ইলিশা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার তৌহিদ শেখ তন্ময় (২৮) রাজধানী ঢাকার ওয়ারীর বনগ্রাম এলাকার প্রয়াত শফিক শাহর ছেলে। নিহত তরুণীর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, তৌহিদ কৌশলে শাহিদার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। আর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় শাহিদাকে হত্যা করেন তৌহিদ। হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত পিস্তলটি কেরানীগঞ্জের একটি পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার দুপুরে ঢাকা–মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের সমসপুর এলাকার দোগাছি সার্ভিস সড়ক থেকে শাহিদা আক্তারের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। লাশের পাশে কয়েকটি গুলির খোসা পড়ে ছিল। তার শরীরে আটটি গুলির ছিদ্র ছিল। শাহিদা ময়মনসিংহের কোতোয়ালি থানার বেগুনবাড়ির বরিবয়ান এলাকার আবদুল মোতালেবের মেয়ে। তিনি ঢাকার ওয়ারী এলাকায় ভাড়া বাড়িতে থাকতেন।

এ ঘটনায় শনিবার রাতে নিহত তরুণীর মা জরিনা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে মামলাটি করেন। পরে রোববার সকালে ওই মামলায় একমাত্র নাম উল্লেখ করে আসমি করা হয় তৌহিদকে।

এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জ গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আজাদ সোমবার বেলা তিনটার দিকে বলেন, সন্দেহভাজন হিসেবে তৌহিদকে গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের একাধিক দল কাজ করছিল। তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে এবং গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রোববার রাতে আমাদের একটি দল ভোলা জেলায় অভিযান চালানো হয়। সেখান থেকে তৌহিদকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তৌহিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কেরানীগঞ্জের একটি পুকুর থেকে একটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। ওই অস্ত্র দিয়ে শাহিদাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। পিস্তলটি গত ৫ আগস্ট ওয়ারী থানা থেকে লুট করেছিলেন তৌহিদ।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এসআই মো. আজাদ বলেন, তৌহিদের সঙ্গে শাহিদার দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এর মধ্যে তৌহিদ অন্য একটি মেয়েকে বিয়ে করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। বিষয়টি শাহিদা জানতে পারেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে একাধিকবার ঝগড়া হয়। গত শুক্রবার রাতে শাহিদাকে মুঠোফোনে ওয়ারীর বাড়ি থেকে মাওয়ায় ইলিশ খাওয়ার কথা বলে ডেকে আনেন তৌহিদ। শাহিদাকে নিয়ে তিনি রাতভর এক্সপ্রেসওয়েতে ঘোরাঘুরি করেন। শনিবার ভোরে তারা শ্রীনগর দোগাছি এলাকায় হাঁটাহাঁটি করেন। এ সময় শাহিদা কথা প্রসঙ্গে তৌহিদকে বিয়ের জন্য চাপ দেন। তৌহিদ বিয়ে করতে অস্বীকার করেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে তৌহিদ পিস্তল দিয়ে শাহিদাকে গুলি করেন। পরে সেখান থেকে তিনি পালিয়ে যান।

শনিবার দুপুর ১২টার দিকে লাশ উদ্ধার করে শ্রীনগর থানায় নিয়ে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। সেখান থেকে শাহিদার মুঠোফোনে থাকা নম্বরের মাধ্যমে তার মায়ের নম্বর পাওয়া যায়। বিকেলে জরিনা বেগম এসে মেয়ের লাশ শনাক্ত করেন। রোববার রাতে ময়নাতদন্ত শেষে শাহিদার লাশ ময়মনসিংহের বরিবয়ান গ্রামে দাফন করা হয়।

জরিনা বেগম বলেন, তিন মাস আগে শাহিদা ও তৌহিদ সবার অজান্তে চাঁদপুরে ঘুরতে গিয়েছিল। সেখানে তৌহিদ আমার মেয়েকে মারধর করে। পরে পুলিশ এসে দুজনকে ধরে নিয়ে যায়। সেখান থেকে দুজনকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে তৌহিদের পরিবারের লোকজন। তখন তাদের মধ্যে প্রেমের বিষয়টি আমি জানতে পারি। পরে তৌহিদের বিষয়ে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর নিই। জানতে পারি, তৌহিদ মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। ছেলে হিসেবেও ভালো না। আমার মেয়েকে ওই ছেলের সঙ্গে মেলামেশা করতে নিষেধ করেছিলাম।

কিন্তু তৌহিদ বিভিন্ন সময় আমার মেয়েকে ফুসলিয়ে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যেত। মেয়েকে বাড়ি থেকে বের হতে দিতাম না। এরপরও শাহিদাকে ফুসলিয়ে ফোন করে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে গেছে। আমার মেয়েটাকে গুলি করে হত্যা করেছে। আমি মেয়ে হত্যার বিচার চাই।

আরও পড়ুনঃ বকশীগঞ্জ উপজেলা যুবদলের নেতৃত্বে আনন্দ মিছিল

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park