জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা ও বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী সংস্কৃতিবান্ধব।
সংস্কৃতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে পৃষ্টপোষকতার পাশাপশি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে গুণীজনদেরকেও সম্মাননা জানানোর সংস্কৃতি চালু করেছে সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিবছর জেলা পর্যায়ে শিল্প ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ‘জেলা শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা’ প্রদান করছে। এটা সরকারের সেই কার্যক্রমকে তরান্বিত করার ক্ষেত্রে একটি অনন্য উদ্যোগ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি দুপুরে জেলা শিল্পকলা একাডেমির বীর মুক্তিযোদ্ধা গীতিকার নজরুল ইসলাম বাবু মিলনায়তনে শিল্প ও সংস্কৃতিতে বিশেষ অবদানে ২৫গুণীকে সম্মাননা
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত মন্তব্য করেন।
জেলা প্রশাসক শ্রাবস্তী রায়ের সভাপতিত্বে জামালপুর জেলা শিল্পকলা ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে মির্জা আজম এমপি আরো বলেন প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে সংস্কৃতিকর্মীদের রয়েছে অনন্য ভূমিকা। সংস্কৃতির প্রথম প্রধান উপকরণ ভাষা। ভাষার মাধ্যমে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে সুসংগঠিত করা হয়েছে।
জেলা কালচারাল অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঞ্চালনায় এ সময় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার নাছির উদ্দীন আহমেদ, জামালপুর পৌরসভার মেয়র ও শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন ছানু, সাবেক মেয়র মির্জা সাখাওয়াতুল আলম মনি, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ আতিকুর রহমান ছানা প্রমুখ।
পরে ৫ বছরে ২৫ গুণীকে সম্মাননা প্রদান বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ২৫জন গুণীজনকে সম্মাননা হিসেবে প্রত্যেককে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি কর্তৃক সনদ, নগদ ১০ হাজার টাকার চেক, উত্তরীয় ও সম্মাননা পদক প্রদান করা হয়।
আরও পড়ুন
Leave a Reply