জেলা প্রতিনিধিঃ তামাকজাত পণ্য বর্জন করুন, সুন্দর বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ুুন, এই শ্লোগানকে
সামনে রেখে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার দুর্জয় দুর্জয় বাংলা অনলাইন সংবাদ
মাধ্যমের নিজস্ব প্রতিনিধি মোঃ হারুন অর রশিদ দীর্ঘদিন যাবৎ তার রোজগারের একাংশ করচ করে
যাচ্ছেন । দেখা গেছে গত ২০১৯ সালে তার বাবা মারা যাবার পর হতে প্রতি বছর পাই পাই করে
জমানো টাকা খরচ করেন তামাকজাত পণ্য সেবনে নিরুৎসাহিত করতে। ধুমপান ছেড়েছেন এমন
একাদিক লোকের সাথে কথা বলে জানা যায় হারুন প্রতিদিন তার আয়ের একটা অংশ ধুমপায়ীদের
পিছনে খরচ করেন, যাতে তারা ধুমপান ছাড়েন। অনেক তাকে দেখে বিড়ি সিগারেট লুকিয়ে ফেলে,
সেটা বিরক্তিকর মনে করে হলেও। গত সোমবার পাঁচ জন তামাকজাত পণ্য বর্জনকারীদের দেওয়া
দেওয়া হয় আকর্ষণীয় সব উপহার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শেরপুর,জামালপুর,কুড়িগ্রাম জেলা
সাংবাদিক সংগঠন (শেজাক) এর সভাপতি শাহিন আল আমিন, চরআমখাওয়া ইউনিয়ন
চেয়ারম্যান জিয়াউল ইসলাম জিয়া,লেখক ও গভেষক অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এম এ বারী আকন্দ,
সানন্দবাড়ী ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ সিরাজুল ইসলাম প্রামাণিক, সাবেক চেয়ারম্যান শেখ নাজিম
উদ্দীন ব্যাংক কর্মকর্তা আস-হাব-উল বারী আকন্দ প্রমুখ।
এসম্পর্কে জানতে চাইলে দুর্জয় বাংলা প্রতিনিধি মোঃ হারুন অর রশিদ জানান শ্বাসকষ্টে আমার
বাবাকে মরতে দেখেছি, অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি, কোনো ঔষধে কাজ হয়নি। ধুমপানের কারনে
শ্বাসকষ্টে আমার বাবা মারা যাবার পর হতে চিন্তা করেছি যাতে আর কারও বাবা অথবা কারও
পরমাত্মীয় এভাবে যেনো এভাবে মারা না যায়। তাই ২০১৯ সালে ১৯ হাজার, ২০২০ সালে
২০হাজার, ২০২১ সালে ২১হাজার টাকা তামাকজাত পণ্য বর্জন করতে উৎসাহীত করতে দিয়েছি।
বর্তমানে সন্তানদের পড়াশোনার খরচ ও সংসারের ব্যায় বেড়ে যাওয়ায় আর পেরে উঠছি না। তাই
র্যাফেল ড্র এর কৌশল করেছি। যত দিন বেঁচে থাকবো এ অভিযান চালিয়ে যাবো।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তাগণ তামাকজাত পণ্য বর্জন করতে উৎসাহ দিয়ে নানাদিক নির্দেশনা
মুলক কথা বলেন
উপদেষ্টা:
প্রকাশক: মোছাঃ খাদিজা আক্তার
বিথী
সম্পাদক: আফজাল শরীফ
নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ হারুন-অর-রশিদ
বার্তা সম্পাদক: মোঃ আমিনুল ইসলাম বাহার
সহকারী বার্তা সম্পাদক: মুহাম্মাদ লিটন ইসলাম
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়:
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক সংলগ্ন জব্বারগঞ্জ বাজার,
বকশীগঞ্জ, জামালপুর
Copyright © 2025 দশানী ২৪. All rights reserved.