1. admin@dashani24.com : admin :
  2. alamgirhosen3002@gmail.com : Alamgir Hosen : Alamgir Hosen
  3. a01944785689@gmail.com : Most. Khadiza Akter : Most. Khadiza Akter
  4. afzalhossain.bokshi13@gmail.com : Md Haurn Or Rashid : Md Haurn Or Rashid
  5. lalsobujbban24@gmail.com : Md. Shahidul Islam : Md. Shahidul Islam
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩, ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস ঝিনাইগাতীতে ইউপি চেয়ারম্যান, সদস্য ও সচিবগণের ৩দিন ব্যাপী “মৌলিক প্রশিক্ষণ “কোর্সের সমাপনি সি‌লেট বাহু‌বলে পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের জরুরি আলোচনা সভা “বস্টনে তরুণ গবেষক, হার্ভার্ড স্কলার ডক্টর উপালী শ্রমন সম্বর্ধিত” আব্দুস সামাদ স্যারের আজ ৪র্থ মৃত্যু বার্ষিকী ইএসডিও কর্তৃক রাণীশংকৈল উপজেলায় নারী ফুটবল একাডেমির আবাসিক কাম ড্রেসিং রুম স্থাপন আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমেজে মেতেছে টাঙ্গাইল-৬ আসন দেওয়ানগঞ্জে শিশুর মরদেহ উদ্ধার নাগরপুরে সাবেক চেয়ারম্যান চাঁন মিয়া’র ছেলের ইন্তেকাল বকশীগঞ্জে অটো রিকশা চালককে গলা কেটে হত্যার চেষ্টা

আজ কামালপুর মুক্ত দিবস

  • আপডেট সময় : সোমবার, ৪ এপ্রিল, ২০২২
  • ২০০ বার পঠিত
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস
আজ কামালপুর মুক্ত দিবস

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

ইতিহাসের এই দিনে ০৪ ডিসেম্বর জামালপুরের কামালপুর শত্রুমুক্ত হয়। মুক্তিবাহিনীর প্রবল প্রতিরোধে ১৬২ জন পাকিস্তানী বাহিনীর সদস্যরা আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পন করে।

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য অধ্যায় হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে কামালপুর রণাঙ্গন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে হানাদার পাকি বাহিনী বকশীগঞ্জ, কামালপুর ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক ধ্বংশযজ্ঞ চালায়, হত্যা করে অসংখ্য মুক্তিকামী বাঙালিকে। হানাদারদের হত্যাযজ্ঞের স্মৃতিচি‎হ্ন নিয়ে অনেক গণকবর ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে কামালপুরসহ বকশীগঞ্জ উপজেলা জুড়ে।

১৯৭১ সালে হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর শক্তিশালী ঘাঁটি কামালপুরের পতন ঘটানোর মধ্য দিয়ে ১১নং সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধারা সূচনা করেছিলেন ঢাকা বিজয়ের পথ।

ভারতের মেঘালয় রাজ্যের বিপরীতে কামালপুরে হানাদার বাহিনী যুদ্ধের শুরু থেকেই শক্তিশালী ঘাঁটি গড়ে তোলে। মুক্তিযুদ্ধের সময়টা জুড়ে উত্তর রণাঙ্গনের ১১নং সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধান লক্ষ্যই ছিল এই ঘাঁটি দখলের।

লক্ষ্য অনুযায়ী সেক্টর কমান্ডার কর্নেল তাহেরের (বীরউত্তম) পরিকল্পনা অনুসরণ করে ১৯৭১ সালের ২৪ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার বাহিনীর কামালপুর ঘাঁটি অবরোধ করে। এ সময় সেখানে পাকিস্তানী ক্যাপ্টেন আহসান মালিক খানের নেতৃত্বে ছিল এ ঘাঁটি। একদিকে মুক্তিযোদ্ধাদের অবরোধ অপরদিকে হানাদারদের ঘাঁটি রক্ষায় মরণপণ চেষ্টায় দু’পক্ষের মধ্যে শুরু হয় প্রচণ্ড যুদ্ধ।

অবরোধের প্রথম দিনই সম্মুখ যুদ্ধে শত্রুর মর্টার শেলের আঘাতে সেক্টর কমান্ডার কর্নেল তাহের একটি পা হারান। এ সময় ভারপ্রাপ্ত সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব নেন উইং কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান বীর প্রতীক।

মুক্তিবাহিনীর ব্যাপক তৎপরতার মুখে ২৯ নভেম্বর পাকি হানাদারদের ৩১ বালুচ রেজিমেন্ট কমান্ডার লে. কর্নেল সুলতান মাহমুদের নির্দেশে মেজর আইয়ুব কামালপুরের গ্যারিসন কমান্ডার ক্যাপ্টেন আহসান মালিক খানের দুর্গে সৈন্য, অস্ত্র, গোলাবারুদ ও খাদ্য সরবরাহের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।

১০ দিনব্যাপী যুদ্ধের পর ৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় অবরুদ্ধ ৩১ বালুচের রেজিমেন্টের অধীনস্থ গ্যারিসন কমান্ডার ক্যাপ্টেন আহসান মালিক খানসহ ১৬২ জন হানাদার মিত্র বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন করে। মুক্ত হয় কামালপুর। আর কামালপুর মুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়েই সূচিত হয় শেরপুর, ময়মনসিংহ, জামালপুরসহ ঢাকা বিজয়ের পথ।

কামালপুর যুদ্ধে ক্যাপ্টেন সালাহ উদ্দিন মমতাজ, মুক্তিযোদ্ধা আসাদুজ্জামান তসলিমসহ শহীদ হন ১৯৭ জন বীর সন্তান। অপরদিকে, মুক্তিবাহিনীর বীর বিক্রমে হানাদার পাকি বাহিনীর একজন ক্যাপ্টেনসহ ২২০জন সৈন্য নিহত হয়।

আরও পড়ুনঃ ঠাকুরগাঁওয়ে নারী নির্যাতন, বাল্য বিবাহ, আত্মহত্যা ও মাদক প্রতিরোধকল্পে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। 

কনজিউমার রাইটস

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর
© All rights reserved © 2022 Dashani 24
Theme Customized By Shakil IT Park